[Français] | [English] | [Español] | [Yoruba] | [Deutsch]
[ខ្មែរ។] | [தமிழ்] | [বাংলা] | [Italiano] | [తెలుగు]
দেখ, এখন সুপ্রসন্নতার সময়;
দেখ, এখন পরিত্রাণের দিবস 2 করিন্থীয় 6:2
তাঁর চিরস্থায়ী নিশ্চিহ্নকরণ
“হে ঈশ্বর, তোমার দয়ানুসারে আমার প্রতি কৃপা কর; তোমার করুণার বাহুল্য অনুসারে আমার অধর্ম্ম সকল মার্জ্জনা কর|” গীতসংহিতা 52:1 (এনআইভি)
কিছু লেখার সময় যখনই আমি কি-বোর্ডের ব্যাকস্পেস বারটি চাপি, আমি দেখি যে এইমাত্র যে শব্দটি আমি টাইপ করলাম সেটা আমার চোখের সামনে থেকে উধাও হয়ে গেল| আমি চিন্তা করলাম, “ওহ না, এ আমি কি করলাম! সেই জায়গা দখল করে যে যে শব্দগুলি লেখা ছিল সেগুলি চিরকালের মতন চলে গেল|” আমার নিজের কথা যেমন আমি ক্রমাগত বলি, “আমি আনন্দিত কারণ আমি চাইনি ঐ বাক্যটি রাখতে|” তখন একটা চিন্তা আমাতে উদিত হয়েছিল… সেটা হল যে ঈশ্বর কিভাবে আমাদের ভুলগুলি মুছে ফেলেন| তিনি হালকাভাবে স্পেস বারটি স্পর্শ করেন এবং সেগুলি চলে যায়, কখনও আর খুঁজে না পাওয়া যায় না|
এটা জানা আরামদায়ক যে ঈশ্বর সেই একই কাজ করছেন, যেহেতু, তিনিও তাঁর জীবন পুস্তক, লিখছেন| তাঁর লেখা বইতে, আমাদের জীবনের সমস্ত দিনগুলি যত্নসহকারে নথিভুক্ত করা হচ্ছে| আমাদের বলা হচ্ছে যে, আর কখনও সেই সব পাপ স্মরণ না করার জন্য তিনি আমাদের সব পাপ মুছে ফেলছেন| আমি কল্পনা করতে চাই, যে যখন আমি আমার পাপের ক্ষমা চাইছি, তিনি তাঁর আঙুলের অগ্রভাগ স্পেসবার-এর উপরে রাখছেন, যত্ন করে সেগুলি মুছে দিচ্ছেন| স্বয়ং ঈশ্বরের হাতের দ্বারা এইগুলি অবিলম্বে মুছে ফেলা হচ্ছে|
ঈশ্বরের দ্বারা আমাদের পাপ অপসারিত করার অন্য অংশটি হচ্ছে আমাদের অংশ| ঈশ্বর তাঁর দৃষ্টির সামনে থেকে ঐসমস্ত পাপ একবার মুছে দিলে, আমাদেরও নিজেদের মন থেকে ঐগুলি অবশ্যই মুছে ফেলতে হবে| ঈশ্বর চাইছেন না যে আমরা অপরাধ এবং দোষারোপের সেই সব অস্বাস্থ্যকর চিন্তাভাবনা ধরে রাখি| যদি তাঁর কাছে আমরা আমাদের পাপের ক্ষমা চাই, তাহলে আমাদের বিশ্বাস করতে হবে যে এটা করা হয়েছে| আমি স্মরণ করছি যে অনেক বার আমি অনুভব করেছি যে আমি ক্ষমা পাইনি, যতক্ষণে না আমি শিখেছিলাম যে এটা হলো আমাদের আত্মার শত্রু যা আমাদের অপরাধে ধরে রাখতে চায়…ঈশ্বর নন|
আপনি ধরে রেখেছেন এমন যেকোন অপ্রয়োজনীয় অপরাধ থেকে নিজেকে মুক্ত করুন| নিজেকে মনে করিয়ে দিন যে ঈশ্বর আমাদের পাপ মুছে দেন| প্রত্যক্ষ করুন যে আপনার অপরাধ মুছে ফেলতে তিনি যত্নসহকারে, তাঁর আঙুল ব্যাকস্পেস বার-এর উপরে রাখছেন| তখন, তাঁর সেই অনন্তকালীন নিশ্চিহ্নকরণ ব্যবস্থা ব্যবহারের জন্য, তাঁকে ধন্যবাদ জানাতে সময় বের করুন|
এন্নিটিবাজজব্যান [AnnetteeBudzban ] প্রার্থনার উত্তর গ্রাহক, ahrtwrites2u@aol.com
পরিত্রাণের প্রতি আহ্বান :
জগতের জ্ঞান আমাদের বিশ্বাস করায় যে বিশ্বের সমস্ত ধর্ম মূলত একই, আমরা যা অথবা যাঁকে বিশ্বাস করি সেইসব নির্বিশেষে, সব পথই স্বর্গের দিকে যায় | কিন্ত এটা কি সত্যি ?
যীশু বলেছিলেন, “আমিই পথ ও সত্য ও জীবন; আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকটে আইসে না |” যোহন 14:6
প্রেরিত 4:12 পদটি বলছে “আর অন্য কাহারও কাছে পরিত্রাণ নাই; কেননা আকাশের নীচে মনুষ্যদের মধ্যে দত্ত এমন আর কোন নাম নাই, যে নামে আমাদিগকে পরিত্রাণ পাইতে হইবে |”
আমার বন্ধুগণ, আজকে, আমাকে খুব স্পষ্টবাদী হতে হবে | যদি আপনারা যীশুকে আপনাদের হৃদয়ে গ্রহণ না করেন, আপনি পরিত্রাণ লাভ করতে পারবেন না ! যীশু ছাড়া, সেখানে কোন পরিত্রাণ নেই | পর্যায় | আমি দুঃখিত ! কিন্তু কাউকে আপনার প্রতি যথেষ্ট ভালবাসা দিতে হয়, আপনাকে বলার জন্য এবং আজকে, সেই সত্য আপনাকে বলতে আমি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ |
“কিন্তু,” আপনি বলছেন, “আমি ইতিমধ্যেই একজন খ্রীষ্ট বিশ্বাসী ! আমি একটি খ্রীষ্টিয় গৃহে বড় হয়ে উঠেছি | আমরা বৌদ্ধ, মুসলমান, যিহূদী অথবা হিন্দু নই – এবং আমরা ইস্টার এবং বড়দিনের সময় মন্ডলীতে যাই, সেই কারণে আমরা খ্রীষ্ট বিশ্বাসী !”
আপনি কি জানেন যে বাইবেল বলছে না – কোনখানে ! – যে নিজেকে খ্রীষ্ট বিশ্বাসী হিসাবে পরিচিত করিয়ে আপনি স্বর্গ এবং অনন্ত জীবন লাভ করতে পারেন ?
“ঠিক আছে,” আপনি উত্তর করছেন, “কিন্তু আমি খ্রীষ্টিয় যাজক পল্লীর স্কুলে পড়েছি | জীবনে সর্বদা আমি প্রাথমিক প্রশ্ন-উত্তর ক্লাসে (অথবা সাবাথ স্কুল অথবা সানডে স্কুলে) যোগদান করেছি | আমি একটা ক্রুশ (বা সাধু খ্রীষ্টোফার-এর একটি মূর্তি) আমার গলায় ঝুলিয়ে রেখেছি !”
এটা চমৎকার, কিন্তু মন্ডলীতে গিয়ে আর প্রাথমিক প্রশ্ন-উত্তর ক্লাসে, সাবাথ অথবা সানডে স্কুলে গিয়ে অথবা একটা ক্রুশ বা সাধু খ্রীষ্টোফারের মূর্তি আপনার গলায় ঝুলিয়ে আপনি যে স্বর্গে যেতে এবং অনন্তজীবন লাভ করতে পারেন সেটা বাইবেল বলছে না, সেটা কি আপনি জানেন ?
““ভাল… আমি বাইবেল পড়ি এবং প্রার্থনা করি…প্রতিদিন !”
আপনার এটা করার জন্য আমি প্রকৃতই আনন্দিত ! এবং যেহেতু আপনি এটা করছেন, আপনি ইতিমধ্যেই জেনে যাবেন যে বাইবেল বলছে না যে শুধুমাত্র প্রার্থনা এবং বাইবেল অধ্যয়নের মাধ্যমে আপনি স্বর্গে যেতে এবং অনন্তজীবন লাভ করতে পারেন !
“ঠিক আছে | কিন্তু আমি ঈশ্বরে প্রেম করি !”
সেটা ভয়ঙ্কর | কিন্তু আপনি কি জানেন যে সেই 19 জন জঙ্গী যারা 2001 সালের 11ই সেপ্টেম্বর ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার (বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্র) এবং পেন্টাগনের দিকে এরোপ্লেন উড়িয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন, তারাও বলেছিলেন যে তারা ঈশ্বরকে প্রেম করেছেন ?
আপনি কি জানেন যে শুধুমাত্র ঈশ্বরের জন্য আপনার প্রেম এর মাধ্যমে আপনার স্বর্গে যাওয়া এবং অনন্তজীবন লাভ করার বিষয়ে বাইবেল কোনকিছু বলছে না ?
“কিন্তু কেউ একজন আমাকে একবার বলেছিলেন যে যদি আমি বিশ্বাস করি যে যীশু খ্রীষ্ট হলেন ঈশ্বরের পুত্র, তাহলেই আমি স্বর্গে যেতে পারি এবং অনন্তজীবন লাভ করতে পারি…”
আমি কি আবার স্পষ্টবাদী হতে পারি ? বাইবেল বলছে যে এমনকী দিয়াবলগণও বিশ্বাস করেন যে যীশু খ্রীষ্ট হলেন ঈশ্বরের পুত্র (যাকোব 2:19), এবং শয়তান স্বয়ং বিশ্বাস করেন যে যীশু হলেন ঈশ্বরের পুত্র ! বাইবেল বলে যে দিয়াবল ও তার দূতদের জন্য যীশু একটি অনন্তকালীন অগ্নি হ্রদ প্রস্তুত করেছেন (মথি 25:41) ! যীশুতে তাদের বিশ্বাস নিশ্চিতভাবে তাদের স্বর্গস্থিত অনন্তজীবনে নিয়ে যাবে না !
“কিন্তু আমার সমগ্র জীবনে সেই দশম আজ্ঞার সবই আমি পালণ করেছি !”
সেটা অসাধারণ ! কিন্তু আপনি কি জানেন বাইবেল বলছে না যে সেই দশম আজ্ঞা পালণ আপনাকে অনন্তজীবন দেবে ? আমার বন্ধুরা, এটা সাধারণভাবে সেই বইতে নেই !
আসুন আমরা কিছুক্ষণের জন্য নিকদীমের গল্পটি বিবেচনা করি | নিকদীম ছিলেন ব্যবস্থার কঠোর পালণকারী, একজন ফরীশী | তিনি শাস্ত্র মনে রাখতেন, শাস্ত্র গান করতেন এবং প্রত্যেক সাবাথে সমাজগৃহে ঈশ্বরের বাক্য থেকে শিক্ষা দিতেন | কেউ একজন হয়তো ভাবতে পারেন যে যখন নিকদীম যীশুর কাছে এসেছিলেন, তখন প্রভু হয়তো তার পিঠ চাপড়ে দিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন, “খুব ভাল কাজ করেছ, নীক ! স্বর্গ তোমার জন্য অপেক্ষা করছে !”
কিন্তু প্রভু নিকদীমকে যা বলেছিলেন আদৌ সেটা তা নয় | এর পরিবর্তে, তিনি নিকদীমকে বলেছিলেন যে যদি তিনি জল ও আত্মা থেকে না জন্মান, তিনি ঈশ্বরের রাজ্যে প্রবেশ করতে পারেন না |
তিনি নিকদীমকে বলেছিলেন, “তোমার অবশ্যই নূতন জন্ম হইতে হইবে” (যোহন 3:3) | আপনার কাছে এর অর্থ কি ? এর মানে এই যে স্বর্গে যাওয়ার এবং অনন্ত জীবন লাভ করার জন্য আপনার অবশ্যই পুনর্জন্ম হওয়া উচিৎ !
তাহলে আবার জন্ম হওয়ার অর্থ কি ?
এর অর্থ এই যে আপনি আপনার সমগ্র হৃদয় এবং সমগ্র জীবন যীশুকে অবশ্যই সমর্পন করুন | এটা এতটাই সহজ ! যদি আপনি কখনও সেরকম করে না থাকেন, তাহলে আপনি পরিত্রাণ লাভ করেননি | (আবার, আমি দুঃখিত ! কিন্তু আপনাকে বলার জন্য কাউকে অবশ্যই আপনাকে যথেষ্ট ভালবাসতে হয় | )
আদিপুস্তক 1:1 পদ থেকে বই এর শেষে দেওয়া মানচিত্র পর্যন্ত, ঈশ্বরের বাক্যের কখনও কোন পরিবর্তন হয়নি ! আপনাকে অবশ্যই আপনার হৃদয়ের সর্বস্ব এবং জীবনের সর্বস্ব ঈশ্বরকে সমর্পন করতে হবে | এর অর্থ যীশু অবশ্যই আপনার জীবনের প্রভু হবেন | এর অর্থ এই যে আপনি তাঁকে আপনার মনিব করুন ! যদি আপনি তাঁকে আপনার জীবনের মালিক না করে রেখেছেন, তাহলে আপনি পরিত্রাণ লাভ করেননি | এটা এতই সহজ |
“কিন্তু আমি বিলি গ্রাহাম ক্রুসেড (অথবা একটি হারভেস্ট ক্রুসেড) এ ঐ পরিত্রাণের প্রার্থনা করেছিলাম ! আমার মন্ডলীতে আমি একবার বেদীতে আহ্বানে উত্তর পেয়েছিলাম !”
সেটা অতি উত্তম ! কিন্তু আপনার জীবন কি সেই প্রার্থনা অনুসরণ করে ?
আপনি কি জানেন যে বাইবেল কোনখানে বলছে না যে শুধুমাত্র একটা প্রার্থনা প্রার্থনা করাই আপনাকে স্বর্গে নিয়ে যাবে ?
নিশ্চয়ই, প্রার্থনা গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু যখন আপনি প্রার্থনাটি প্রার্থনা করছিলেন আপনি কি তাঁকে আপনার হৃদয়ের সবটা এবং জীবনের সব দিয়েছিলেন ? আপনি কি তাঁকে আপনার জীবনের মালিক করেছেন ? অথবা এটা কি শুধু এক ধরণের “অগ্নি বীমার” মতন ছিল যা নরকে যাওয়ার ভয় ছাড়াই আপনি যেমন চাইছেন সেইভাবে জীবনযাপন করার জন্য আপনাকে ভরসা দিয়েছিল ?
আমি কি আপনাকে কিছু বলতে পারি ? এটা সাধারণভাবে ঐ উপায়ে কাজ করে না | এটা হল সব অথবা কিছুই নয় এমন একটি সম্পর্ক ঈশ্বরের সঙ্গে | হয় আপনি তাঁকে আপনার হৃদয়ের সর্বস্ব অথবা আপনার জীবনের সর্বস্ব দিন, এবং আপনি তাঁকে আপনার জীবনের মালিক করুন, নয়তো আপনি পরিত্রাণ পাবেন না ! ( এবং আপনাকে এই সত্যটি বলার জন্য কোন একজনকে অবশ্যই আপনাকে যথেষ্ট ভালবাসতে হবে | )
আমার বন্ধুরা, এখনই আপনার নিজেকে পরীক্ষা করে দেখার সময় ! আজই আপনার পরিত্রাণের দিন | ঠিক এই মুহূর্তে, ঈশ্বরের সঙ্গে সঠিক হওয়ার জন্য, আপনার হৃদয়ের সর্বস্ব এবং আপনার জীবনের সর্বস্ব তাঁকে দেওয়ার জন্য, এবং স্বর্গে অনন্ত জীবনের নিশ্চয়তা অর্জনের জন্য আমি আপনাকে সুযোগ দিতে চলেছি |
“এবং এই আহ্ববানের প্রতি ঠিক কার সাড়া দেওয়া উচিৎ ?”
আসুন আপনাকে কয়েকটি প্রশ্ন করার দ্বারা আমাকে উত্তর দিতে দিন:
আপনি কি আপনার হৃদয়ের সর্বস্ব এবং আপনার জীবনের সর্বস্ব কখনও যীশুকে দিয়েছেন ? যদি না দিয়ে থাকেন, তবে আজ হল আপনার পরিত্রাণের দিন !
আপনি কি যীশুকে কখনও আপনার জীবনের মালিক করেছেন ? যদি না করে থাকেন, তবে আজ হল আপনার পরিত্রাণের দিন !
আপনি কি স্বয়ং নিজের জন্যই নিজের জীবন কাটিয়েছেন এবং যীশুর জন্য নয় ? যদি সেরকম হয়, তবে আজ হল আপনার পরিত্রাণের দিন !
আপনি কি ঈশ্বরের প্রতি ছুটে যাওয়ার পরিবর্তে ঈশ্বর থেকে পালিয়েছেন ? যদি সেরকম হয়, তবে আজ হল আপনার পরিত্রাণের দিন !
যীশু আপনার হৃদয়ে থাকার পরিবর্তে কি আপনার মস্তিষ্কে থাকেন ? যদি সেরকম হয়, তবে আজ হল আপনার পরিত্রাণের দিন !
যদি এই বিবরণীগুলির যেকোনটি আপনাকে বর্ণনা করে, আমি আপনার সঙ্গে একটি প্রার্থনার প্রার্থনা করার ইচ্ছা করছি |
এটা আপনার বর্ণনা করছে কি না সেই বিষয়ে যদি আপনি নিশ্চিত না হন … নিশ্চিত করুন !
যদি আপনি বিস্মিত হন যে আমি আপনার প্রতি কথা বলছি কি না… আমিই বলছি !
আজ আপনার পরিত্রাণের দিন !
যদি আপনি যীশু খ্রীষ্টকে, আপনার প্রভু এবং পরিত্রাতা হিসাবে, আপনার মালিক হিসাবে গ্রহণ করতে, আপনার হৃদয়ের সর্বস্ব এবং আপনার জীবনের সর্বস্ব তাঁকে দিতে এখনই প্রস্তুত থাকেন, অনুগ্রহ করে শুধু বলুন, “সেই হলাম আমি ! আপনি আমাকে সঠিক ব্যাখ্যা করেছেন, এবং আমি যীশুর সঙ্গে সমস্ত পথ যাওয়ার জন্যে প্রস্তুত !”
হালেল্লুইয়া !
যদি আপনি এই আহ্বানে সাড়া দেন, অনুগ্রহ করে নীচের লিঙ্কে ক্লিক করুন…
অনুগ্রহ করে এখন এই লিঙ্কটি অনুসরণ করুন…
আমি আপনাকে পরিত্রাণের প্রার্থনায় পরিচালনা করব |
[Video Version] | [Français] | [English] |[Español] | [Yoruba] | [Duetsch] | [ខ្មែរ។] | [தமிழ்] | [বাংলা] | [Italiano] | [తెలుగు]